যুদ্ধ বিধ্বস্তে দেশ থেকে পাক পড়ুয়াকে উদ্ধার, টুইটারে ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রীকে
Connect with us

দেশের খবর

যুদ্ধ বিধ্বস্তে দেশ থেকে পাক পড়ুয়াকে উদ্ধার, টুইটারে ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রীকে

Rate this post

বেঙ্গল এক্সপ্রেস: গত ২৪ ফেব্রুয়ারির পর থেকেই আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের শিরোনামজুড়ে শুধুই রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের ছবি ভেসে উঠছে। রাশিয়ার আগ্রাসনে বিধ্বস্ত অবস্থা ইউক্রেনের (Russia Ukraine)। ইউক্রেনবাসীর সঙ্গেসঙ্গে করুণ অবস্থা সেখানে আটকে পড়া বিদেশী নাগরিকদের। রুশ হামলার হাত থেকে প্রাণে বাঁচতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তা পায়ে হেঁটে পার করতে হচ্ছে ইউক্রেন সীমান্ত। তারপর সেখান থেকে পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি, রোমানিয়া বর্ডার হয়ে নিজ-নিজ দেশে ফিরছেন পড়ুয়ারা।

তবে শুধু নিজ দেশের পড়ুয়াদেরই নয়, অন্য দেশের পড়ুয়াদেরও তাঁদের নিজের দেশে ফিরিয়ে দিতে আবারও ত্রাতার ভূমিকায় দেখা গেল ভারতকে। বেশ কিছুদিন আগেই ভারতের পতাকা ব্যবহার করে পাকিস্তানি (Pakistan Student) পড়ুয়াদের ইউক্রেন ছাড়ার ছবি ভেসে উঠেছিল সংবাদমাধ্যমে।

এবার ফের মানবিকতার ভূমিকায় দেখা গেল কেন্দ্রীয় সরকার এবং ভারতীয় দূতাবাসকে (Indian Embassy)। সম্প্রতি একটি ভিডিও ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে দেখা গিয়েছে, যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেনের কিয়েভ শহর থেকে এক পাকিস্তানী পড়ুয়াকে উদ্ধারে সাহায্য করছে কিয়েভে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাস।

Advertisement

আরও পড়ুন: গদি কি বাঁচাতে পারবেন, চিন্তায় ইমরান খান

শুধু তাই নয়, এর জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং কিয়েভে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের আধিকারিকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন আসমা সফিকিউ নামের ওই পাক তরুণী (Pakistan)। সংবাদ সংস্থা ANI-এর তরফে শেয়ার করা ওই টুইট ভিডিয়োতে পাক তরুণীকে বলতে শোনা গিয়েছে, ” কিয়েভ থেকে আমাকে উদ্ধার করা জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং ভারতীয় দূতাবাসের কর্মীদের অসংখ্য ধন্যবাদ।” শুধু তাই নয়, জানা গিয়েছে, যুদ্ধ বিধ্বস্ত পশ্চিম ইউক্রেন থেকে আসমা এখন তাঁর নিজের দেশের উদ্দেশ্যে নিরাপদে রওনা দিয়েছেন। আশা করা যায়, খুব শীঘ্রই সে তাঁর পরিবারের কাছে ফিরে যেতে পারবেন।

Advertisement

 

আরও পড়ুন: রাশিয়া থেকে ব্যাবসা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিল কোক, পেপসি সহ একাধিক সংস্থা

এদিকে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে দুই দেশের মধ্যে চলা এই অচল অবস্থার জেরে বিপর্যস্ত ইউক্রেনবাসীর জনজীবন। যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক বাজারেও। পুতিনকে (Vladimir Putin) যুদ্ধ থামাতে আন্তর্জাতিক মহল থেকে চাপ দেওয়া হলেও নিজের অবস্থানে এখনও অনড় রয়েছে তিনি।

Advertisement