সল্টলেকে বেপরোয়া গতির বলি যুবক
Connect with us

বাংলার খবর

সল্টলেকে বেপরোয়া গতির বলি যুবক

Parama Majumder

Published

on

Rate this post

বেঙ্গল এক্সপ্রেস নিউজ: ফের পথ দুর্ঘটনার বলি ১। মঙ্গলবার দুপুরে সল্টলেক সেক্টর ফাইভের কাছে পথ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন এক যুবক। বেপরোয়া মাল বোঝাই গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছে ওই যুবকের।

পুলিশ সূত্রে খবর, সল্টলেক আর ডি বি মোড়ের ঘটনা। এদিন সেক্টর ফাইভের আর ডি বি মোড়ের একটি প্যাথলজি থেকে বেরোনোর সময় এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। যদিও মৃত ওই যুবকের বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। তাঁর নাম-পরিচয় এখনও জানা যায়নি।

জানা গিয়েছে, এদিন ওই যুবক যখন বেসরকারি ওই প্যাথলজি ল্যাব থেকে বেরোছিলেন সেই সময় উল্টো দিক থেকে বেপরোয়া ভাবে আসা এটি টাটা গাড়ি ধাক্কা মারে ওই যুবককে। ধাক্কা মেরে তাঁকে ঘষে নিয়ে যায় একটি ডিভাইডারে। এমনটাই প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি।

Advertisement

এরপর গুরুতর আহত অবস্থায় ওই যুবককে বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় অভিযুক্ত গাড়ি এবং চালককে আটক করেছে ইলেকট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানার পুলিশ। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

আরও পড়ুন: লিন্ডসে স্ট্রিটের আর্চি’স গ্যালারিতে আগুন!

অন্য দিকে, বাড়িতে থাকা কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করল এক দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহ জেলার হবিবপুর থানার নিমবাড়ি এলাকায়। মৃত ছাত্রীর নাম কল্পনা বর্মন (১৯)।

Advertisement

সে স্থানীয় মানিকড়া হাইস্কুলের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী। পরিবারে রয়েছে বাবা মন্টু বর্মন মা জোৎস্না বর্মন। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদহ মেডিকেল হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে হবিবপুর থানার পুলিশ।

আরও পড়ুন: ভরদুপুরে বাড়িতে বৌমাকে একা পেয়ে যা করলেন কাকা শ্বশুর, ছিঃ ছিঃ করছেন প্রতিবেশীরা!

এই বিষয়ে মৃত স্কুল ছাত্রীর বাবা মন্টু বর্মন জানান, মঙ্গলবার তার মেয়ে বাড়িতে থাকা কীটনাশ খেয়ে নেয়। তবে কি কারণে সে কীটনাশক খেয়ে এই আত্মহত্যা করল বুঝে উঠতে পারছেন না পরিবারের কেউই। ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে মৃত ছাত্রীর পরিবার সহ গোটা গ্রামে।

Advertisement
Ads Blocker Image Powered by Code Help Pro

Ads Blocker Detected!!!

We have detected that you are using extensions to block ads. Please support us by disabling these ads blocker.