বাংলার খবর
গ্রামের মানুষরাই নিজেদের উদ্যোগে তৈরি করছে অস্থায়ী সেতু, প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

বেঙ্গল এক্সপ্রেস নিউজ: গত বর্ষায় অতি বর্ষণে স্থায়ী সেতু জলের তোড়ে ভেঙে গিয়েছিল। তারপর কেটে গিয়েছে বেশ কয়েকটা মাস । প্রশাসনের আশ্বাস মিললেও এখনও তৈরি হয়নি স্থায়ী ব্রিজ। ফলে স্থানীয় বাসিন্দারাই নিজেদের উদ্যোগে শেষমেশ অস্থায়ী সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করল।
রবিবার বাঁকুড়া ২ নম্বর ব্লকের মানকানালি গ্রামে এমনই ছবি উঠে এসেছে। গন্ধেশ্বরী নদীর উপর মানকানালি গ্রামে মানকানালী সেতু অতি বর্ষণে অত্যাধিক জলের চাপে ভেঙে গিয়েছিল। চরম সমস্যায় পড়তে হচ্ছিল মানকানালি-সহ বেশ কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দাদের। বাঁকুড়া শহরে আসতে হলে তাদের প্রায় পনেরো কিলোমিটার ঘুরে আসতে হতো। দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থায়ী সেতু তৈরির এখনও কোনও উদ্যোগ চোখে পড়েনি। তাই এবার নিজেদের সমস্যা সমাধানে নিজেরাই এগিয়ে এলেন গ্রামের বাসিন্দারা । সাইকেল, মোটর সাইকেল, টোটো এই মুহূর্তে এই অস্থায়ী সেতুর উপর দিয়ে চলাচল করছে। ফলে কিছুটা সমস্যার সমাধান হয়েছে।
বালির বস্তা খেঁজুর গাছের কাঠ এই অস্থায়ী সেতু নির্মাণে তারা ব্যবহার করেছেন । মথুর কুন্ডু নামে এক গ্রামবাসী জানিয়েছেন, ‘যাতায়াতে আমাদের দারুন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। সরকারের কাছে আবেদন রাখছি দ্রুত সরকার এই সমস্যার সমাধান করুক। তাহলে আমরা ভীষণ উপকৃত হব।’ স্থানীয় বিজেপি নেতা অর্ধেন্দু মুখোপাধ্যায় সরকারকে কাঠগড়ায় তুলে অভিযোগ করেছেন, ‘এটা সম্পূর্ণ সরকারি অনীহা। যার কারণে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে এলাকার সাধারণ মানুষদের। আমরা চাইছি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করুক রাজ্য সরকার।’ স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা অবশ্য জানিয়েছেন, সদ্য প্রয়াত প্রাক্তন পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় নিজে সরেজমিনে এই সেতু পরিদর্শন করে গিয়েছিলেন। ইতিমধ্যেই স্থায়ী সেতু নির্মাণের প্রক্রিয়া সরকারিভাবে শুরু হয়েছে।
আগামী দিনে দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে। তবে বিজেপি বিধায়ক ও বিজেপি সাংসদ এলাকার মানুষের জন্য কী কাজ করেছেন, এই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।গত বর্ষায় অতি বর্ষণে স্থায়ী সেতু জলের তোড়ে ভেঙে গিয়েছিল। তারপর কেটে গিয়েছে বেশ কয়েকটা মাস । প্রশাসনের আশ্বাস মিললেও এখনও তৈরি হয়নি স্থায়ী ব্রিজ। ফলে স্থানীয় বাসিন্দারাই নিজেদের উদ্যোগে শেষমেশ অস্থায়ী সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করল। রবিবার বাঁকুড়া ২ নম্বর ব্লকের মানকানালি গ্রামে এমনই ছবি উঠে এসেছে। গন্ধেশ্বরী নদীর উপর মানকানালি গ্রামে মানকানালী সেতু অতি বর্ষণে অত্যাধিক জলের চাপে ভেঙে গিয়েছিল। চরম সমস্যায় পড়তে হচ্ছিল মানকানালি-সহ বেশ কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দাদের। বাঁকুড়া শহরে আসতে হলে তাদের প্রায় পনেরো কিলোমিটার ঘুরে আসতে হতো।
দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থায়ী সেতু তৈরির এখনও কোনও উদ্যোগ চোখে পড়েনি। তাই এবার নিজেদের সমস্যা সমাধানে নিজেরাই এগিয়ে এলেন গ্রামের বাসিন্দারা । সাইকেল, মোটর সাইকেল, টোটো এই মুহূর্তে এই অস্থায়ী সেতুর উপর দিয়ে চলাচল করছে। ফলে কিছুটা সমস্যার সমাধান হয়েছে। বালির বস্তা খেঁজুর গাছের কাঠ এই অস্থায়ী সেতু নির্মাণে তারা ব্যবহার করেছেন । মথুর কুন্ডু নামে এক গ্রামবাসী জানিয়েছেন, ‘যাতায়াতে আমাদের দারুন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। সরকারের কাছে আবেদন রাখছি দ্রুত সরকার এই সমস্যার সমাধান করুক। তাহলে আমরা ভীষণ উপকৃত হব।’
স্থানীয় বিজেপি নেতা অর্ধেন্দু মুখোপাধ্যায় সরকারকে কাঠগড়ায় তুলে অভিযোগ করেছেন, ‘এটা সম্পূর্ণ সরকারি অনীহা। যার কারণে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে এলাকার সাধারণ মানুষদের। আমরা চাইছি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করুক রাজ্য সরকার।’ স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা অবশ্য জানিয়েছেন, সদ্য প্রয়াত প্রাক্তন পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় নিজে সরেজমিনে এই সেতু পরিদর্শন করে গিয়েছিলেন। ইতিমধ্যেই স্থায়ী সেতু নির্মাণের প্রক্রিয়া সরকারিভাবে শুরু হয়েছে। আগামী দিনে দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে। তবে বিজেপি বিধায়ক ও বিজেপি সাংসদ এলাকার মানুষের জন্য কী কাজ করেছেন, এই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।