বিনোদন
টাকার জন্য মোদির সঙ্গে সম্পর্ক! বিদ্বেষীদের উদ্দেশ্য জবাব প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরীর

বেঙ্গল এক্সপ্রেস নিউজ: ১৪ জুলাই প্রকাশ্যে আসে সুস্মিতা সেনের সঙ্গে লোলিত মোদির সম্পর্ক। তারপরই শুরু হয়েছে জোর জল্পনা। ১০ বছরের বড় লোলিত মোদির সঙ্গে অন্তরঙ্গ ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে। এরপর তোলপাড় হয়েছে দেশবাসীর মধ্যে। এমনকি সুস্মিতা সেনকে গোল্ড ডিগারও বলা হয়।
সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি শেয়ার করেছেন সুস্মিতা। যেখানে বিদ্বেষীদের জবাব দিয়েছেন। ছবিতে সুস্মিতাকে মনোকিনিতে দেখা যাচ্ছে। পুলে নেমে ব্যাক পোজে ছবি তুলেছেন তিনি। অভিনেত্রী ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘সম্পূর্ণরূপে অস্তিত্ব এবং বিবেকের মধ্যে কেন্দ্রীভূত.. আমি ভালোবাসি কীভাবে প্রকৃতি তার সমস্ত সৃষ্টিকে একত্রিত করে এবং একতার অভিজ্ঞতা দেয়। এবং কীভাবে আমরা ভারসাম্য ভেঙ্গে, এটা আলাদা করি। আমাদের চারপাশের জগতটা কতটা অসুখী, তা দেখে কষ্ট হয়। তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের মানসিকতা, সস্তা মজার গসিপ, এধরনের বন্ধু আমার কখনও ছিল না, এধরনের মানুষের সঙ্গে আমি কখনও দেখাও করিনি। অনেকেই আমার জীবন, চরিত্র সম্পর্কে অসাধারণ মতামত, গভীর জ্ঞান জাহির করছেন। আমাকে ওঁদের গোল্ড ডিগার বলে মনে হয়েছে। আহা জিনিয়াস…।’ সুস্মিতা লিখেছেন, ‘আমি সোনার থেকেও আরও গভীরে খনন করি। সোনা নয়, আমার পছন্দ হীরে। তবে হ্যাঁ, আমি সেগুলি নিজের ক্ষমতায় কিনি।’ তিনি জানিয়েছেন, ‘যাঁরা আমার শুভাকাঙ্খী, আমাকে ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য আমার ভালোবাসা সবসময়ের জন্য বর্ধিত। তাঁরা জানবেন আপনাদের সুস একেবারে ঠিক আছেন। আমি কখনওই ক্ষণস্থায়ী, ধারকরা আলোতে বাস করতে পছন্দ করি না। আমি সেই সূর্য যে নিখুঁতভাবে নিজের সত্ত্বা, বিবেকে কেন্দ্রীভূত। বন্ধুরা, ভালোবাসা রইল…।’
সম্পর্কের নেপথ্য কারণ খুঁজতে ইতিমধ্যে বহু মানুষ তাকে অর্থলোভী বলেছেন। যার স্পষ্ট জবাব দিলেন পর্দার ‘আর্যা’। উল্লেখ্য, ললিত মোদির আগে সুস্মিতা সেন রোহমান শালের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন। ব্রেকআপের পরও দুজনে বন্ধুই থেকে যান। যারা সুস্মিতাকে ট্রোল করেছেন তাদেরও তিরস্কার করেছেন রোহমান।