"বালিবোড়াও নয়, জলঢোড়াও নয়, জাত গোখরো এক ছোবলেই ছবি’' বিখ্যাত অভিনেতার জীবনে এ কোন দুর্দশা নেমে এলো
Connect with us

“বালিবোড়াও নয়, জলঢোড়াও নয়, জাত গোখরো এক ছোবলেই ছবি’’ বিখ্যাত অভিনেতার জীবনে এ কোন দুর্দশা নেমে এলো

পুরোনাম :

ডাক নাম :

জন্ম তারিখ :

জাতীয়তা :

পেশা :

পেশা :

কর্মজীবন :

রাজনৈতিক দল :

দাম্পত্য সঙ্গী :

সন্তান :

শিক্ষা :

Rate this post

বেঙ্গল এক্সপ্রেসঃ টলিউড, বলিউড দুই জায়গাতেই এখন সব অভিনেতা ও অভিনেত্রীরা অভিনয় করেন। কিন্তু 80’s থেকে 90’s অভিনয়ের কথা যদি বলা হয় তাহলে আমাদের চোখের সবার আগে মনে পড়ে মিঠুন চক্রবর্তী। মিঠুন চক্রবর্তী তিনি তার নিজস্ব জনপ্রিয় তাকে উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন।

তিনি সারা ভারতবর্ষে ডিস্কো ড্যান্সার নামে পরিচিত। ধীরে ধীরে তার নিজস্ব জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে, সেলেব্রেটি হয়ে ওঠেন তিনি। তার সিনেমা দেখার জন্য হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমাতেন। তার এই স্বপ্নের অভিনয়ের জীবনের হাতে খড়ি হয় লেজেন্ডারি পরিচালক মৃণাল সেনের হাত ধরে। পরিচালক মৃণাল সেনের ছবি মৃগয়ার মাধ্যমে অভিনয়ের জীবনে শুরু করেন মিঠুন চক্রবর্তী। কিন্তু কথায় আছে না উত্থান ঘটলে পতন অবধারিত। ঠিক একই রকম ভাবে মিঠুনের জীবনেও নেমে এসেছিল ৬ বছরের পতন। ১৯৮২ সালে তখন মুক্তি পায় তার ডিস্কো ড্যান্সার ছবিটি।

আরও পড়ুন-রেশন তোলার জন্য নতুন নিয়ম না মানলে পাবেন না খাদ্যশস্য! কি বললেন কেন্দ্রীয় সরকার?

Advertisement

সেখানে মিঠুন চক্রবর্তীর নাচ মানুষের এতটাই পছন্দ হয়েছিল যে তার নাম ডিস্কো ড্যান্সার হয়ে যায়। ভারতের পাশাপাশি ভারতের বাইরে রাশিয়াতেও তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করেন মিঠুন চক্রবর্তী। একবার তো এমন হয়েছিল যে কাজাখস্তানের বিমানবন্দরে তাকে দেখার জন্য ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ ভিড় জমিয়েছিল। এমন ঘটনা হয়তো আর কোন তারকাদের সাথে ঘটেনি। এর থেকে আপনারা বুঝতে পারছেন যে কত বড় জনপ্রিয়তা মিঠুন চক্রবর্তীর। কিন্তু এরই মধ্যে তাকে একাকীত্ব এমন ভাবে ঘিরে ধরে যে ছয় বছর পর পর ঘরে বসে ছিলেন। এক পুরনো সাক্ষাৎকারে মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী বলেন যে, আমি কোনদিনও ভাবতে পারিনি যে এত বড় তারকা হয়ে উঠবো।আমার জনপ্রিয়তা যত বৃদ্ধি পেয়েছে আমি তত একা হয়ে পড়েছি।

আরও পড়ুন-ব্যবসায় নাই কোনরকম ধারণা, তারপরেও ডুবতে ডুবতে নয় হাজার কোটি টাকার মালিক এই ব্যক্তি

আমার জনপ্রিয়তা যত বৃদ্ধি পেয়েছে আমি তত একা হয়ে পড়েছি। সেই সময় তিনি একসাথে চার থেকে পাঁচটি ছবি শুটিং করেছিলেন সাথে তিনি আরো বলেন সকলে মনে করেন যে আমি ধার ছোঁয়ার বাইরে আমার সঙ্গে কেউ সহজে কথা বলতে পারে না। সাধারণ মানুষের সাথে তারকার যে দূরত্বটা ঠিক সেই কারণেই মানুষ তার কাছে আসতে ভয় পেতেন অনেকে ভাবতেন মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, সকলে বলাবলি করত আমি অনেক বড় হয়ে গিয়েছি। আমার থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।

Advertisement

সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে শুটিংয়ে যেতাম আর শুটিং শেষ হয়ে গেলে আবার বাড়ি ফিরে আসতাম আবার ওই একই রুটিন ফলো করতাম আমি এই ছিল আমার রোজকার জীবন। তিনি বলেন ভালো অভিনেতা হলেই হয় না। সাথে সাথে ভালো মনের মানুষ হওয়াটা দরকার তবেই এই ইন্ডাস্ট্রিতে দীর্ঘদিন থাকা সম্ভব হয়। তিনি মনে করেন যে, “দক্ষতা ছাড়া অভিনয় করা যায় না, দক্ষতা থাকলে পৃথিবীর কারো আটকানোর ক্ষমতা নেই” একজন দক্ষ অভিনেতা যদি ভালো মানুষ না হন তবে, ইন্ডাস্ট্রিতে তার আয়ু খুবই অল্প মাত্র।

জীবন ও শিক্ষা :

অভিনীত চলচ্চিত্র :

Ads Blocker Image Powered by Code Help Pro

Ads Blocker Detected!!!

We have detected that you are using extensions to block ads. Please support us by disabling these ads blocker.