বাংলার খবর
মেয়ের মৃত্যু শোকে রায়গঞ্জে আত্মঘাতী স্বাস্থ্যকর্মী

বেঙ্গল এক্সপ্রেস নিউজ: মেয়ের মৃত্যুর যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হলেন বেসরকারী সংস্থার স্বাস্থ্যকর্মী। বুধবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে রায়গঞ্জ থানার শ্যামাপল্লী এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতার নাম সুজাতা বিশ্বাস(৪৪)।
রায়গঞ্জের একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে স্বাস্থ্যকর্মী পদে কর্মরত ছিলেন। রায়গঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। বৃহস্পতিবার বিকেল চারটে নাগাদ দেহ ময়নাতদন্তের পর পরিবারের হাতে তুলে দেয় রায়গঞ্জ থানার পুলিশ। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, দিন কয়েক আগে মৃত গৃহবধূর মেয়ে বিপাশা বিশ্বাস মণ্ডলকে গায়ে কেরোসিন তেল ঢেলে খুন করে মেয়ের শ্বশুর বাড়ির লোকজন। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত স্বামী অরিন্দম মণ্ডলকে গ্রেফতার করলেও বাকি অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেনি পুলিশ। এরপর থেকেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন তিনি। গতকাল দুই বছরের নাতি রুদ্র মণ্ডলকে মেয়ের শ্বশুর বাড়ি থেকে আনতে গেলে তাঁকে মারধর করে তাড়িয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
মৃতার ছেলে বিশ্বজিৎ বিশ্বাস জানিয়েছেন, ‘দিন কয়েক আগে আমার দিদিকে খুন করেছে ওর শশুর বাড়ির লোকজন। তারপর থেকেই মা মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। সকালে বাড়িতে কেউ না থাকায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হন। আমার মায়ের মৃত্যুর জন্য দিদির শ্বশুর বাড়ির লোকেরা দায়ী।’ রায়গঞ্জ থানায় দিদির শ্বশুর বাড়ির লোকজনদের বিরুদ্ধে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ দায়ের করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। মেয়ের মৃত্যুর যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হলেন বেসরকারী সংস্থার স্বাস্থ্যকর্মী। বুধবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে রায়গঞ্জ থানার শ্যামাপল্লী এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতার নাম সুজাতা বিশ্বাস(৪৪)। রায়গঞ্জের একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে স্বাস্থ্যকর্মী পদে কর্মরত ছিলেন। রায়গঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। বৃহস্পতিবার বিকেল চারটে নাগাদ দেহ ময়নাতদন্তের পর পরিবারের হাতে তুলে দেয় রায়গঞ্জ থানার পুলিশ।
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, দিন কয়েক আগে মৃত গৃহবধূর মেয়ে বিপাশা বিশ্বাস মণ্ডলকে গায়ে কেরোসিন তেল ঢেলে খুন করে মেয়ের শ্বশুর বাড়ির লোকজন। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত স্বামী অরিন্দম মণ্ডলকে গ্রেফতার করলেও বাকি অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেনি পুলিশ। এরপর থেকেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন তিনি। গতকাল দুই বছরের নাতি রুদ্র মণ্ডলকে মেয়ের শ্বশুর বাড়ি থেকে আনতে গেলে তাঁকে মারধর করে তাড়িয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। মৃতার ছেলে বিশ্বজিৎ বিশ্বাস জানিয়েছেন, ‘দিন কয়েক আগে আমার দিদিকে খুন করেছে ওর শশুর বাড়ির লোকজন। তারপর থেকেই মা মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। সকালে বাড়িতে কেউ না থাকায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হন। আমার মায়ের মৃত্যুর জন্য দিদির শ্বশুর বাড়ির লোকেরা দায়ী।’ রায়গঞ্জ থানায় দিদির শ্বশুর বাড়ির লোকজনদের বিরুদ্ধে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ দায়ের করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।