বাংলার খবর
জমি নিয়ে বিবাদের জের, ছেলের হাতে চরম পরিণতি বাবার

বেঙ্গল এক্সপ্রেস নিউজ: জমি সংক্রান্ত বিবাদের জেরে বাবাকে খুন করার অভিযোগ উঠল ছেলের বিরুদ্ধে। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে সামসেরগঞ্জ থানার বলবলপাড়া এলাকায়। মৃত ওই ব্যক্তির নাম হারাধন সাহা(৭৫)। ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে সামসেরগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন পরিবারের সদস্যরা।
এদিকে ঘটনার পর থেকেই পলাতক অভিযুক্ত ছেলে সদানন্দ সাহা। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার দুপুরে হারাধন সাহা নামের ওই ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীর নামে সম্পত্তি লিখে দেওয়ার জন্য কাগজপত্র নিয়ে বাড়ি থেকে বের হচ্ছিলেন। পরিবারের অভিযোগ, সেসময় বাধা দেন তারই মেজো ছেলে সদানন্দ সাহা। শুরু হয় তর্কাতর্কি। এক পর্যায়ে বাবাকে ব্যাপক কিল ঘুষি মারতে শুরু করেন বলে অভিযোগ। তখনই গুরুতর জখম অবস্থায় তাকে প্রথমে জঙ্গিপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে বহরমপুর রেফার করেন।
যদিও অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে কলকাতায় রেফার করা হয়। রাস্তাতেই মৃত্যু হয় তাঁর। ঘটনায় ছেলের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন মৃত হারাধন সাহার স্ত্রী মাধুরী সাহা। পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জঙ্গিপুর মহুকুমা হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
আরও পড়ুন: ফরাক্কা থেকে প্রচুর বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র সহ গ্রেফতার ১
এদিকে ফের আগ্নেয়াস্ত্র ও কার্তুজ উদ্ধার করল মুর্শিদাবাদের ফরাক্কা থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গোপনসূত্রে খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাতে ফরাক্কার জিগরী মোড় সংলগ্ন থেকে একজনকে আগ্নেয়াস্ত্র সহ গ্রেফতার করা হয়। ধৃতের কাছে থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র ও একটি কার্তুজ উদ্ধার করেন ফরাক্কা থানার পুলিশ। ধৃত ওই ব্যক্তির নাম ভরত মন্ডল। বাড়ি ফরাক্কার ভবানীপুর। ধৃতকে ব্যক্তিকে বুধবার জঙ্গিপুর আদালতে তোলে ফরাক্কা থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন: উত্তোরত্তর দাম বাড়ছে জ্বালানির, মাথায় হাত গাড়ি চালকদের
অন্যদিকে ফের বিধাননগরে উদ্ধার আগ্নেয়াস্ত্র ও এক রাউন্ড গুলি। গ্রেফতার এক দুষ্কৃতী। রাহুল দাস নামের এক দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করল লেকটাউন থানার পুলিশ। মঙ্গলবার লেকটাউন তেঁতুল তলা এলাকা থেকে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতের কাছ থেকে এক রাউন্ড গুলি সহ একটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর আগে এলাকার একাধিক সন্ত্রাস ছড়ানোর ঘটনায় নাম ছিল এই ব্যক্তির। বুধবার অভিযুক্তকে বিধাননগর আদালতে তোলা হবে। ধৃতের কাছে আগ্নেয়াস্ত্রগুলি কোথা থেকে এলো তা ক্টাখতিয়ে দেখতে ঘটনার তদন্তে নেমেছে লেক টাউন থানার পুলিশ।