বিকল্প প্রজাতির ধানের চাষ করে লক্ষীলাভ আশায় কৃষকরা
Connect with us

বাংলার খবর

বিকল্প প্রজাতির ধানের চাষ করে লক্ষীলাভ আশায় কৃষকরা

Parama Majumder

Published

on

Rate this post

বেঙ্গল এক্সপ্রেস নিউজ: বোরোর মরশুমে বিকল্প প্রজাতির ধানের চাষ করে লক্ষীলাভ আশায় বাঁকুড়ার কৃষকরা। বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের শুকজোড়া গ্রামের চাষীরা মূলত বোরো ধানের মরসুমে অন্যান্য বছর গুলোতে ছোত্রিশ, বাসকাটি, মিনিকেট ধানের চাষ করে থাকেন।

এই মরশুমে সেখানে বিকল্প চাষ হিসাবে বাসমতী অর্থাৎ ‘বাদশাভোগ’ ধান ফলিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন বেশ কয়জন চাষী। এককথায় যাকে গ্রামবাংলার মানুষজন সুগন্ধি চাল হিসেবে চেনে। সেই বাদশাভোগ বা বাসমতী চালের পায়েস মুখে না দিলে ভোজনরসিকদের আফসোস থেকে যায় সারাটা বছর। শুকজোড়ার চাষীরা বলছেন এই বাসমতী ধানের স্থানীয় বাজারমূল্য অন্যান্য প্রজাতির ধানের থেকে অনেক বেশি। তাই এই বছর ফাল্গুনের প্রথম সপ্তাহ থেকে এই ধানের চাষ করেছেন গ্রামের বেশ কয়েকজন কৃষক। তবে অনেকেরই আশানুরূপ ফলন হয়নি। ধান গাছেতে এখনও পর্যন্ত সিসকাটি না বেরোনোয় ক্ষতির আশঙ্কাও করছেন কৃষকরা।

আরও পড়ুন: পাট শিল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন, মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিতেই দিল্লিতে জরুরি তলব অর্জুনের

Advertisement

ফলন ভালো হলে অন্যান্য প্রজাতির ধান না লাগিয়ে পরের বছর থেকে এই ধানই চাষ করবেন বলে জানিয়েছেন কৃষকরা। কারণ অন্যান্য প্রজাতির পাকা বোরো ধান যেখানে স্থানীয় ব্যাবসায়ীরা প্রতি কুইন্টা পিছু ১১০০ থেকে ১৪০০ টাকায় কিনে নেন চাষীদের থেকে সেখানে বাদশাভোগ ধানের চাহিদা পশ্চিমবঙ্গ সহ রাজ্যের বাইরেও ভালো থাকার জন্য প্রতি কুইন্টালে ৩২০০ থেকে ৩৪০০ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। তাই কেন আশানুরূপ ফলন হচ্ছে না, তা খতিয়ে দেখতে জেলা কৃষি দফতরের সাহায্য চাইছেন কৃষকরা।

আরও পড়ুন: পরকীয়ায় জটিলতা, প্রেমিককে ভিডিয়ো রেকর্ডিং পাঠিয়ে আত্মঘাতী গৃহবধূ

সমস্যার কথা জানতে পেরে জয়পুর ব্লক কৃষি দফতরের আধিকারিকরা জমি পরিদর্শন করে বেশ কিছু পরামর্শও দিয়েছেন। এই ব্যাপারে জয়পুর ব্লক কৃষি আধিকারিক অরিত্র দত্ত কী বলেছেন শুনে নেব।

Advertisement
Ads Blocker Image Powered by Code Help Pro

Ads Blocker Detected!!!

We have detected that you are using extensions to block ads. Please support us by disabling these ads blocker.