রাত পোহালেই দোল, শিশুদের মন জিততে বাজার মাত করছে 'পুষ্পা' পিচকারী
Connect with us

বাংলার খবর

রাত পোহালেই দোল, শিশুদের মন জিততে বাজার মাত করছে ‘পুষ্পা’ পিচকারী

Rate this post

বেঙ্গল এক্সপ্রেস নিউজ: রাত পোহালেই রঙের উৎসবে মাতবে গোটাদেশ। এদিকে দেশবাসীর মন জয়ের পর রঙের উৎসবের আগে দুর্গাপুরের বাজার কাপাচ্ছে ‘ফ্লাওয়ার নেহি, ফায়ার হ্যায়’, ‘পুস্পা’ ফায়ার পিচকারী’। দক্ষিণী সুপারস্টার আল্লু অর্জুন ও রশ্মিকা মান্দানার দুর্দান্ত অভিনয়ে সুপারহিট হয়েছে ‘পুস্পা’। পুস্পা জ্বরে কাঁপছে এখনও অনেকে। আল্লু অর্জুনের দুর্দান্ত নাচ দাগ কেটেছে তরুণদের মনেও। এই সিনেমায় আল্লু আর্জুনের জনপ্রিয় ডায়লগ ‘পুষ্পা শুনকে ফ্লাওয়ার সমঝা থা কেয়া? ফ্লাওয়ার নেহি, ফায়ার হ্যায় ম্যা’। এই জনপ্রিয় ডায়লগ এখন প্রত্যেকের মুখে মুখে।

আর এই ডায়লগকে সামনে রেখে পুষ্পা নামের ফায়ার পিচকারী এখন মাতাচ্ছে বাজার। যার বিক্রি এখন তুঙ্গে। দুর্গাপুরের বেনাচিতি বাজারের সর্বত্র ঝুলছে রংবেরঙের পুষ্পা ফায়ার পিচকারী’। দাম সাধ্যের মধ্যে। রংবেরঙের আবির বিভিন্ন মুখোশ আর পিচকারী’ তারই মাঝে টেক্কা দিচ্ছে পুষ্পা ফায়ার পিচকারী’। এই ফায়ার পিচকিরিতে আগুন দিলেই বের হবে আবির ফায়ার করে।

আরও পড়ুন: উপনির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি করল কমিশন, সম্ভাবনা রয়েছে উচ্চমাধ্যমিকের সময়সূচি বদলের

Advertisement

এই বিষয়ে দুর্গাপুরের স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, ”গত দু’বছর ধরে বন্ধ ছিল বসন্ত উৎসব। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা শিথিল হতেই ক্রেতারা আসছেন বাজারে। তবে পুষ্পা ফায়ার পিচকারী’ তা অন্য জায়গা করে নিয়েছে ক্রেতাদের মধ্যে। ক্রেতারা জানান বাজারে নতুনত্ব এই পুষ্পা পিচকারী’ চমক দিচ্ছে।

এদিকে, বসন্ত উৎসবে আবিরের চাহিদা নেই মাথায় হাত বিক্রেতাদের। রাত পোহালেই রঙের উৎসব বসন্ত উৎসব।
কিন্তু খরিদ্দারের দেখা নেই মাথায় হাত আবির বিক্রেতাদের । বিগত দুই বছর করোনার প্রকোপ থাকার কারণে হোলি উৎসব সেভাবে হয়নি।
আবির বিক্রেতারা এবছর আশা করেছিল কিছুটা হলেও সুরাহা হবে ব্যাবসার। কিন্তু সেভাবে খরিদ্দারের দেখা না মেলায় চিন্তিত হয়ে পড়েছেন আবির বিক্রেতারা।

আরও পড়ুন: হোলির আগে বড় খবর, অসংরক্ষিত টিকিট থাকলেও ওঠা যাবে এই দূরপাল্লার ট্রেনগুলিতে

Advertisement

বাঁকুড়া জেলা যেহেতু কৃষিপ্রধান। এখানে চাষবাসের থেকে উপার্জনের উপর নির্ভর করেই তারা আনন্দে মেতে ওঠেন। কিন্তু এই বছরের প্রথম থেকেই ফসলের দাম না থাকায় মুখ থুবড়ে পড়েছেন চাষীরা। তাই আবির বিক্রেতারাও বিপাকে পড়েছেন।