বাংলার খবর
‘দায়িত্ব এড়িয়ে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপানো হচ্ছে’, তৃণমূলকে কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের

বেঙ্গল এক্সপ্রেস নিউজ: ফের তরজায় বিজেপির (BJP) রাজ্য সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের মতোই ২০২২ সালের বাংলার পুরভোটেও বেহাল দশা গেরুয়া শিবিরের। ঘাসফুলের মাঝে সেভাবে পদ্মফুল ফোটাতে ব্যর্থ বিজেপি। অন্যদিকে বিধানসভার সঙ্গে সঙ্গে পুর যুদ্ধেও ক্রমশ আভাসিত হচ্ছে বামদূর্গ। ভবিষ্যতে রাজ্যে প্রধান বিরোধী দল হিসেবে CPIM উঠে আসবে কি-না সে নিয়েও রাজনৈতিক মহলে রয়েছে জোরচর্চা।
তবে সেসব কিছুর তোয়াক্কা না করেই আসন্ন ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে নিজেদের ময়দান শক্ত রাখতে মরিয়া বিজেপি দল। যদিও এতকিছুর মাঝে তৃণমূলের ভোট করানো নিয়ে ফের বিস্ফোরক মন্তব্য করে বসলেন দিলীপ ঘোষ। রবিবার তিনি বলেন, ”সর্বত্র রাজনীতিকরণ চলছে। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণে মানুষ ভোট দিতে পারছেন না। হিংসা ও দুর্নীতি চলছে। তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে স্বাভাবিকভাবে সমাজবিরোধীরা পার্টিতে ঢুকে পড়েছে।”
তিনি আরও বলেন, ”পুলিশ কাজ করছে না। নির্দলরা পার্টিতে ঢুকে যাবে তাঁরাও ভোট করিয়েছে। দলের বৈঠকে সবাই নিজের মতামত রেখেছেন। নির্বাচনে অংশ না নিয়ে কি করে প্রশ্ন তোলে? আত্মবিশ্লেষণের জন্যই এই বৈঠক নিজের দায়িত্ব এড়িয়ে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপানো হচ্ছে। রাজ্য অনেক নেতার হাত-পা ভেঙেছে। ভোট দিতে পারেনি। ময়দানে যারা নেই তাঁরাই অভিযোগ করছে।”
আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর বিমান বিপত্তি, DGCA-র কাছে রিপোর্ট তলব করল রাজ্য সরকার
” রাতারাতি বন্ধ রেখেছি পরীক্ষা বন্ধের সুযোগ ছিল না। সাংগঠনিক দুর্বলতা থাকলে কর্মীরা বৈঠকে আসছে কি করে? অনেকে চুপ করেছিলেন। ভয়ে
সকলে ভারতের নাম নিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) নেতৃত্বে ভারতের গুরুত্ব বেড়েছে। সকলে শান্তি চায়। কেউ আর্থিক ক্ষতি চায় না।প্লাস্টিক হোল্ডিং ব্যবহার উচিত নয় নির্বাচন কমিশনের ভাবা উচিত এগুলো বন্ধ করা উচিত এই প্রবণতা দৃশ্য দূষণ হয়। হোডিং ব্যানার খুলে নেওয়া উচিত।”