ভাইরাল খবর
তিন বছর লটারি কেটে পুরষ্কার হয়নি ১ পয়সার, কন্যা সন্তান ঘরে আসতেই কোটিপতি বাবা
লটারি কেটে অনেকেই হয়তো সর্বস্বান্ত হয়েছেন, অনেকে তো লটারি কাটার নাম নিলে ভাবেন আমার ভাগ্যে নেই। তবে বাস্তবে অনেক উদাহরণই রয়েছে যেখানে সব অর্থ হারিয়ে মানুষ আত্মহত্যা পর্যন্ত করেছেন।
ডিজিটাল ডেস্ক : লটারি কেটে অনেকেই হয়তো সর্বস্বান্ত হয়েছেন, অনেকে তো লটারি কাটার নাম নিলে ভাবেন আমার ভাগ্যে নেই। তবে বাস্তবে অনেক উদাহরণই রয়েছে যেখানে সব অর্থ হারিয়ে মানুষ আত্মহত্যা পর্যন্ত করেছেন। কিন্তু কেরালার জোসেফের ক্ষেত্রে বিষয়টি যেন একদম ভিন্ন। পৌরসভার অত্যন্ত নিম্ন পোস্টে তিনি কাজ করতেন, একা সংসারে ৩০ বছর বয়সে জোসেফ বিয়ে করেন তার চেয়ে চার বছরের বড় এলিনা কে ।
সারাদিন কাজ আর তারপর সন্ধ্যেবেলা জোসেফের টাকা উবে যেত লটারির দোকানে । বিয়ের তিন বছর পর্যন্ত জোসেফ এর সাথে এলিনার সংসার নিয়ে দ্বন্দ্ব লেগে থাকত। তবে বছর তিনেকের পর জোসেফের ঘরে একটি কন্যা সন্তান হয়। জোসেফের দাবি তার কন্যা সন্তানই ঈশ্বর তাকে স্বয়ং লক্ষ্মী হিসেবে পাঠিয়েছেন, তিনি আরো বলেন তার স্ত্রীর সাথে ও ঝগড়া দ্বন্দ্ব লেগে থাকলেও তিনি কোনদিনও লটারি কাটা ছাড়েননি। তার কোনদিনও লটারি থেকে একটা পয়সাও পুরস্কার হয়নি।
ঈশ্বরের অবাধ ইচ্ছা যে তার কন্যা সন্তানকে ঘরে পাঠাতেই এই তার প্রথম লটারিতে এক কোটি টাকার পুরস্কার হয়েছে। জোসেফ জানায় আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছে লটারিতে পুরস্কার পাওয়া সফল হয়েছে আমার কন্যা সন্তান মেরির জন্য। এখনো আমি প্রতিদিনই লটারি কেটে চলেছি বলতে গেলে আমি আর পৌরসভার কাজ করি না সারাদিন বাড়ির কাজ। আর লটারি কেটেই আমার দিন চলে যায়। এখন আমার মাঝে মাঝেই লটারিতে পুরস্কার হয় যা কিনা অন্য বড় সরকারি চাকরিজীবীর মাইনা থেকেও বেশি ।
আরোও পড়ুন – Gigolo : যৌন ব্যাবসায় বাড়ছে মাঝ বয়সি যুবকদের সংখ্যা মোটা টাকার লোভ দিচ্ছে ধনী মেয়েরা