বাংলার খবর
গ্রামের গরীব পরিবারের মেয়েদের দিয়ে মধুচক্র বহরমপুর পুলিশের হাতে আটক ১৫
শনিবার রাতে একটি গোপন সূত্রের ওপর ভিত্তি করে বহরমপুর শহরের পুলিশ (Berhampore Police)। জানা গিয়েছে, বহরমপুর শহরে রমরমে বেড়ে উঠেছিল দেহ ব্যবসার কাজ।
নিউজ ডেস্ক : শনিবার রাতে একটি গোপন সূত্রের ওপর ভিত্তি করে বহরমপুর শহরের পুলিশ (Berhampore Police)। জানা গিয়েছে, বহরমপুর শহরে রমরমে বেড়ে উঠেছিল দেহ ব্যবসার কাজ। মূলত গ্রাম থেকে নিয়ে আসা নাবালিকাদের দিয়ে মধুচক্র (Allegation of Honey Trap) চালানোর অভিযোগ । বহরমপুর থানার পুলিশ গতকাল রাতেই এমনই খবর প্রকাশ করেছেন, যেখানে বলেন শহরের বিভিন্ন হোটেলে তারা হানা দিতেই প্রায় ১৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বহরমপুর থানায় দীর্ঘদিন থেকেই রাজ্য চাইল ্ড ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের তরফ থেকে অভিযোগ জানানো হচ্ছিল আর এই এসোসিয়েশনের চেয়ারপারসন সমভূমিকে নিয়েই গতকাল বহরমপুর শহরে সন্দেহ আছেন কিছু হোটেল গুলিতে আচমকা তল্লাশি চালায়।
চাইল্ড ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের ( West Bengal State Child Protection Society ) চেয়ারপারসন সোমা ভৌমিক সংবাদ মাধ্যম কে বলেছেন, অনেকদিন থেকেই গ্রামের নাবালিকাদের নিয়ে মধুচক্রের ব্যবসা শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ পাচ্ছিলেন আর এই অভিযোগের ভিত্তিতেই বহরমপুর থানার পুলিশকে নিয়ে অভিযান চালানো হয়।
উল্লেখিত, গ্রামের কম বয়সি গরীব পরিবারের মেয়েদের নিয়ে এসে এই হোটেল গুলিতে মধুচক্র (Allegation of Honey Trap) চালানো হতো যা সমাজে অত্যন্ত ঘৃণাযুক্ত কাজ। শনিবার রাতের এই অভিযান বহরমপুর থানার একটা বড় সাফল্য বলে মনে করছেন বহরমপুরবাসী । অচিরেই নাবালিকাদের উপর এই পাশবিক অত্যাচার বন্ধ করতে, বিভিন্ন এলাকার পুলিশদের সতর্ক হতে বলেছেন, চাইল্ড ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা ( West Bengal State Child Protection Society ) । বহরমপুর শহরে এইরকম ঘটনায় রীতিমত শোরগোল পড়ে গিয়েছে, এছাড়া হোটেলগুলিতে নাবালিকার পাশাপাশি কয়েকজন কিশোরীকে উদ্ধার করেছে পুলিশ ।
আরোও পড়ুন – আশা কর্মীদের ঘারে চাপানো হল নয়া চাপ, কি করতে চাইছে সরকার