দেশের খবর
Pitbull Attack: মালিকের হাত থেকে ছুটে সটান কামড় বসাল খুদের কানে, পিটবুলের কামড়ে জখম নাবালক
বেঙ্গল এক্সপ্রেস নিউজ: উত্তরপ্রদেশের পর এবার পাঞ্জাব! পিটবুল কুকুরের কামড়ে গুরুত্বর জখম হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বছর ১৩-র এক নাবালক।
জানা গিয়েছে, শনিবার পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর জেলার ভান সিং গ্রামে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে। আক্রান্ত নাবালকের প্রতিবেশী বাড়ির পোষ্য ছিল ঘাতক পিটবুলটি। শুধু তাই নয়, ঘটনায় নাবালকের কানে ব্যাপক ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে। গুরুত্বর জখম অবস্থায় আক্রান্ত ওই নাবালক বর্তমানে বাটলা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আরও জানা গিয়েছে, এদিন বাবার সঙ্গে সাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিল বছর ১৩-র ওই নাবালক। সেই সময় মালিকের সঙ্গেই রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল পিটবুল কুকুরটি। হঠাৎই তাঁদেরকে দেখে ঘেউ ঘেউ করতে থাকে পিটবুল। এরপর মালিকের হাট ফসকে বেরিয়ে গেলে নাবালকের উপর হামলা চালাতে শুরু করে কুকুরটি।
আরও পড়ুন: Birsa Munda Airport: বিস্ফোরণ ঘটিয়ে উড়িয়ে দেওয়া হবে বিমানবন্দর, আতঙ্ক যাত্রীমহলে
এই ঘটনায় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে আহত হয়েছে তার বাবাও। যদিও তিনি জানিয়েছেন, অনেক কষ্টে পিটবুলের হামলা থেকে কোনওরকমে ছেলের প্রাণ বাঁচাতে পেরেছেন। এদিকে কানে গভীর ক্ষত নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে তাঁর ছেলে। তবে শিশুটির অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল এবং তাঁর এখনও চিকিৎসা চলছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই একইরকম ঘটনা ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের লখনউতে। বাড়ির পোষা পিটবুলকে ভোরবেলা খাবার দিতে গিয়ে আক্রান্ত হন বাড়ির মালিক বছর ৮২-র এক বৃদ্ধ মহিলা। তাঁর পেট, হাত পা সহ একাধিক অঙ্গে কামড় বসায় পিটবুলটি। ঘটনায় সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: Uttar Pradesh: পণ না দেওয়ার অপরাধ, স্বামী-দেওর মিলে মহিলাকে ধর্ষনের অভিযোগ
আর তারপরই অভিযুক্ত পিটবুলের সাজা হয়। যদিও বর্তমানে মালিকের ছেলের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাকে। তবে রয়েছে বেশকিছু শর্ত। এছাড়াও পিটবুলের ট্রেনিং-এর ব্যবস্থা করার কথাও জানানো হয়েছে ওই মহিলার ছেলেকে।
আরও পড়ুন: মেধা তালিকাভুক্ত সকল চাকরি প্রার্থীকে নিয়োগের আশ্বাস অভিষেকের, ৮ আগস্ট ফের বৈঠক
আরও পড়ুন: দীর্ঘদিন ধরেই বন্ধ রায়গঞ্জের কুলিক ডেয়ারি, দ্রুত খোলার আশ্বাস বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণীর
আরও পড়ুন: ২০৫০ সালের মধ্যে চিনের জনসংখ্যা ২.২ শতাংশ কমবে, দাবি রিপোর্টে!